বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের চাহিদা মোতাবেক ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে ব্যবহারের জন্য প্রায় এক লাখ ১০ হাজার মাদার বোর্ড, সিপিইউ, স্ক্রিন, ফিঙ্গারপ্রিন্ট রিডার, কার্ড রিডার, প্রিন্টার, ই-লিংক প্যানেল, ইন-বিল্ট স্পিকার প্রভৃতি যন্ত্রাংশ কিনবে সরকার। এসব যন্ত্রাংশ বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি লিমিটেড থেকে সরাসরি ক্রয়পদ্ধতিতে কেনার নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভার ক্রয় কমিটির বৈঠকে এটির নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়। বৈঠকে কমিটির অনুমোদনের জন্য মোট ১৬টি প্রস্তাব উপস্থাপন করা হয়।
এর মধ্যে বিদ্যুৎ বিভাগের ৪টি, কৃষি মন্ত্রণালয়ের ৩টি, শিল্প মন্ত্রণালয়ের ৩টি, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের ২টি, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ২টি, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের ১টি এবং প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের ১টি প্রস্তাবনা ছিল।
ক্রয় কমিটির অনুমোদিত ১৬টি প্রস্তাবে মোট অর্থের পরিমাণ ৬ হাজার ১৬৩ কোটি ৮৪ লাখ ৬৩ হাজার ৩৩২ টাকা। মোট অর্থায়নের মধ্যে জিওবি থেকে ব্যয় হবে ৫ হাজার ১০৬ কোটি ২৮ লাখ ৯৯ হাজার ৭৩৫ টাকা এবং আইডিএ ও দেশীয় ব্যাংকঋণ ১ হাজার ৫৭ কোটি ৫৫ লাখ ৬৩ হাজার ৫৯৭ টাকা।
অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় অনুমোদিত প্রস্তাবগুলো হলো :
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন কর্তৃক ১ লাখ ১০ হাজার ইভিএমের মাদার বোর্ড, সিপিইউ, স্ক্রিন, ফিঙ্গারপ্রিন্ট রিডার, কার্ড রিডার, প্রিন্টার, ই-লিংক প্যানেল, ইন-বিল্ট স্পিকার ইত্যাদি যন্ত্রাংশ ক্রয় ও রক্ষণাবেক্ষণসংক্রান্ত ভৌত সেবা বাংলাদেশ মেশিন টুলস্ ফ্যাক্টরি লিমিটেড থেকে সরাসরি ক্রয়পদ্ধতিতে (DPM) ক্রয়ের নীতিগত অনুমোদন, সুরক্ষাসেবা বিভাগের অধীন কারা অধিদপ্তর কর্তৃক ৫টি কারাগারের (ঢাকা, কাশিমপুর-২, কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি এবং নারায়ণগঞ্জ) জন্য ১৩০টি কম্প্রিয়েনসিভ মোবাইল ফোন জ্যামার সরাসরি ক্রয়, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের অধীন সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর কর্তৃক “শেরপুর (কানাসাখোলা)-ভীমগঞ্জ-নারায়ণখোলা-রামভদ্রপুর-পরানগঞ্জ-ময়মনসিংহ (রহমতপুর) সড়ক উন্নয়ন”,