ময়মনসিংহে এক দিনজুরের বসতঘর লাগোয়া মাটি কেটে নেওয়ায় যে কোনো সময় তা বিলীন হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। ওই দিনমজুরের অভিযোগ, এক প্রভাবশালীকে জমি লিখে দিয়ে অন্যত্র চলে যাওয়ার প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় জেদের বসে উদ্দেশ্যমূলকভাবে এ ধরনের কাজ করা হয়েছে।
রবিবার (৮ জানুয়ারি) দুপুরে জেলার নান্দাইল উপজেলার চণ্ডীপাশা ইউনিয়নের বারুইগ্রাম গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, একটি টিনের ঘর ও একটি চালা ঘরে ১২ সদস্যের পরিবার নিয়ে বসবাস করেন দিনমজুর রুস্তুম আলী। তার প্রতিবেশী ছিলেন শিবচরণ রবিদাস।
তিন মাস আগে শিবচরণ গোপনে রুস্তমের ভিটেমাটির পাশের জমিটি বাঁশহাটি গ্রামের মো. আবদুল হালিমের কাছে বিক্রি করে দিয়েছেন।
দিনমজুর রুস্তুমের অভিযোগ, বেশ কিছু দিন ধরে ভিটে বিক্রি করার জন্য হালিম তাকে প্রস্তাব দিচ্ছেন। কিন্তু তিনি এতে রাজি হচ্ছিলেন না। এ অবস্থায় হালিমের লোকজন গত কয়েকদিন ধরে পাশের জমির মাটি কেটে সরিয়ে ফেলে। যেভাবে মাটি কাটা হয়েছে তাতে বর্ষাকালে তার বসতবাড়ি ভেঙে হালিমের জমিতে বিলীন হয়ে যাবে। তাকে উচ্ছেদ করার জন্য জেদের বশে পাশের জমির বর্তমান মালিক হালিম এভাবে মাটি কেটেছেন।
দিনমজুর রুস্তুমের অভিযোগ, বেশ কিছু দিন ধরে ভিটে বিক্রি করার জন্য হালিম তাকে প্রস্তাব দিচ্ছেন। কিন্তু তিনি এতে রাজি হচ্ছিলেন না। এ অবস্থায় হালিমের লোকজন গত কয়েকদিন ধরে পাশের জমির মাটি কেটে সরিয়ে ফেলে। যেভাবে মাটি কাটা হয়েছে তাতে বর্ষাকালে তার বসতবাড়ি ভেঙে হালিমের জমিতে বিলীন হয়ে যাবে। তাকে উচ্ছেদ করার জন্য জেদের বশে পাশের জমির বর্তমান মালিক হালিম এভাবে মাটি কেটেছেন।
রুস্তমের স্ত্রী রিনা আক্তার বলেন, ‘আমরা গরীব মানুষ। আমাদের পক্ষে কেউ কথা বলতে চায় না। উল্টো আমাদের চাপের মুখে রাখতে চায়।’