28 C
Dhaka
শুক্রবার, নভেম্বর ২২, ২০২৪

যে কারণে সরে যাচ্ছেন বরিস

লেখক থেকে আরো

যুক্তরাজ্যের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন ঘোষণা দিয়েছেন কনজারভেটিভ পার্টির নেতা হওয়ার লড়াইয়ে তিনি থাকছেন না। গতকাল রোববার রাতে তার এই ঘোষণার পর সাবেক অর্থমন্ত্রী ঋষি সুনাকের ক্ষমতাসীন দলটির নেতা ও প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে গেল।

এদিকে, যুক্তরাজ্যের পত্রিকাগুলোও ঋষি সুনাকের সম্ভাবনার কথা উল্লেখ করে শিরোনাম ও খবর প্রকাশ করেছে প্রথম পাতায়। দ্য টাইমসের খবরে বলা হয়েছে, বরিস জনসন নিজেকে প্রত্যাহার করে নেওয়ায় প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পথ পরিষ্কার হলো ঋষি সুনাকের জন্য। প্রথম পাতায় ঋষি সুনাকের বড় ছবিও ছেপেছে পত্রিকাটি।

এ ছাড়া যুক্তরাজ্যের ডেইলি মিরর ও দ্য সান একই রকম শিরোনাম করেছে। দুটি পত্রিকার শিরোনামে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন ঋষি সুনাক। আর ডেইলি এক্সপ্রেসের শিরোনামে বলা হয়েছে, বসির সরে যাওয়ায় নতুন প্রধানমন্ত্রী হতে অপেক্ষায় ঋষি সুনাক।

আরেক পত্রিকা দ্য আই-এর খবরে বলা হয়েছে, বরিস জনসন লড়াই থেকে সরে যাওয়ায় এখন সবার থেকে এগিয়ে ঋষি সুনাক। আইনপ্রণেতাদের মধ্যে জনপ্রিয়তায় এগিয়ে তিনি। পত্রিকাটির শিরোনামে বলা হয়েছে, আইনপ্রণেতাদের চাপে প্রধানমন্ত্রী লড়াই থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন বরিস।

ঋষি সুনাক ছাড়াও প্রধানমন্ত্রী ও কনজারভেটিভ পার্টির নেতা হওয়ার এই লড়াইয়ে রয়েছেন সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী পেনি মরডান্ট। তার সম্পর্কে দ্য আই-এর খবরে বলা হয়েছে, মরডান্টের আশপাশের আইনপ্রণেতারা ধারণা করছেন, বরিসকে যারা সমর্থন করেছেন তারা এখন সাবেক এই নারী প্রতিরক্ষামন্ত্রীকে সমর্থন করবেন।

দ্য গার্ডিয়ানের খবরে বলা হয়েছে, ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভ পার্টির পর্যাপ্ত সংখ্যক আইনপ্রণেতার সমর্থন না পাননি বরিস জনসন। দলটির জ্যেষ্ঠ নেতারা তাকে নিয়ে সতর্ক অবস্থানে। তাদের ধারণা, বরিস ফিরে এলে বিশৃঙ্খলা এবং আগাম নির্বাচনের সম্ভাবনাও বেড়ে যেত। এতে আরও বলা হয়েছে, বরিস সরে যাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে গেল ঋষি সুনাকের।

spot_img

সম্পর্কিত নিবন্ধ

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে

- Advertisement -spot_img

সাম্প্রতিক সংবাদ