গেল বছরের শেষ থেকেই আলোচনায় রয়েছেন শাহরুখপুত্র আরিয়ান খনা। কোনো কাজের সুবাধে নয়, বরং মাদক মামলায় নাম জড়ানোর কারণে। সম্প্রতি নিশর্ত জামিন পেয়েছেন আরিয়ান। তবে এবার প্রশ্ন উঠেছে আরিয়ানের মামলায় নাকি প্রচুর অনিয়ম হয়েছে।
আরিয়ানের মাদক মামলায় তদন্তের দায়িত্বে থাকা সাত-আটজন কর্মকর্তার দায়িত্ব পালনে অনিয়ম নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে। তাদের সন্দেহের তালিকায় রাখা হয়েছে। খবর সংবাদ প্রতিদিনের।
জানা গেছে, বিশেষ তদন্তকারী দল মঙ্গলবার (১৮ অক্টোবর) এনসিবির দিল্লি হেডকোয়ার্টারে ভিজিলেন্স রিপোর্ট জমা দিয়েছে। তাতেই আরিয়ান মামলার দায়িত্বে থাকা সাত থেকে আটজন এনসিবি করমকর্তাকে সন্দেহের তালিকায় রাখা হয়েছে।
পাশাপাশি আরিয়ানের মামলায় বহু অনিয়মের অভিযোগ আনা হয়েছে। অভিযুক্ত কর্মকর্তার অভিপ্রায় নিয়েও প্রশ্ন তোলা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত শুরু হয়েছে। আরিয়ানের মামলার তদন্তের স্বার্থে নাকি প্রায় ৬৫ জনের বয়ান নেয়া হয়েছিল।
যাদের মধ্যে কয়েকজন একাধিকবার নিজেদের বয়ান বদল করেছিলেন। তবে আরিয়ানের মামলায় ব্ল্যাকমেল করে যে অর্থ আদায়ের অভিযোগ উঠেছিল তা প্রমাণিত হয়নি।
গেল বছরের অক্টোবরে মাদক মামলায় নাম জড়িয়েছিলেন আরিয়ান খানের। প্রায় মাস খানেক হাজতবাসেও ছিলেন তিনি। চলতি বছরের মে মাসে আরিয়ানকে ক্লিনচিট দেয় ভারতের নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো।